201 বার দেখা হয়েছে
"ইন্টারনেট" বিভাগে করেছেন

শিশুদের বা তরুণদের জন্য অনলাইনে বুলিয়িং প্রতিরোধী কোনও টুলস রয়েছে কি? 

1 টি উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
প্রতিটি সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তাদের ব্যবহারীদের জন্য কিছু টুলস সরবরাহ করে। এসব টুলস আপনাকে আপনার পোস্টে মন্তব্য করা বা আপনার পোস্ট দেখা বা বন্ধু হিসাবে কারা নিজেরাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত হতে পারে এবং বুলিংয়ের ঘটনাগুলো রিপোর্ট করতে পারে সেগুলো বন্ধ করার অনুমতি দেয়। এদের মধ্যে অনেকে সাইবার বুলিয়িং ব্লক করতে, মিউট করতে বা রিপোর্ট করতে নিঃশব্দ বা কিছু সহজ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এগুলো খুঁজে বের করতে ইউনিসেফ আপনাকে উৎসাহিত করে থাকে।

ঝুঁকি এবং অনলাইনে নিরাপদে থাকার উপায় সম্পর্কে শিখতে শিশু, বাবা-মা এবং শিক্ষকদের জন্য সামাজিক মিডিয়া সংস্থাগুলো শিক্ষামূলক টুলস এবং গাইডেন্স প্রদান করে।

এছাড়াও, সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার প্রথম পদক্ষেপ আপনিই নিতে পারেন। আপনার কমিউনিটিতে কোথায় সাইবার বুলিং হয় এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের বিভিন্ন উপায় যেমন, কথা বলা, বুলিকে খুঁজে বের করা, বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের কাছে যাওয়া বা এই ইস্যুতে সচেতনতা সৃষ্টির কৌশল সম্পর্কে ভাবুন। এমনকি সদয় আচরণের মতো একটি সাধারণ কাজ আরও অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে।

আপনি যদি আপনার নিরাপত্তা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন বা অনলাইনে যদি কিছু ঘটে থাকে, তবে জরুরি ভিত্তিতে আপনার বিশ্বস্ত কারও সাথে কথা বলুন। এছাড়াও পৃথিবীর অনেক দেশে একটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু রয়েছে যেখানে আপনি বিনামূল্যে কল করতে পারেন এবং কারও সাথে পরিচয় গোপন রেখে কথা বলতে পারেন। 

ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম: এখানে ইউনিসেফ বলছে - 

"তরুণদের সুরক্ষিত রাখতে আমাদের কাছে অনেকগুলো টুলস রয়েছে:

আপনি বুলির নিকট থেকে আসা সকল মেসেজ উপেক্ষা করতে পারেন বা সেই ব্যক্তিকে অবহিত না করে আপনার অ্যাকাউন্টকে বিচক্ষণতার সাথে রক্ষা করতে আমাদের রেসট্রিক্ট টুলস ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি আপনার নিজের পোস্টের মন্তব্যগুলোকে পরিমিত করতে পারেন।

আপনি আপনার সেটিংস মডারেট করতে পারেন যাতে করে কেবলমাত্র আপনাকে অনুসরণ করেন এমন মানুষজন আপনাকে সরাসরি মেসেজ পাঠাতে পারেন।

ইনস্টাগ্রামে আপনি এমন কিছু পোস্ট করতে চলেছেন যা আপনার সীমা অতিক্রম করতে পারে- এমন ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি নোটিফিকেশান পাঠাবো যা আপনাকে আপনার পোস্টকে পুনর্বিবেচনা করতে উৎসাহিত করবে।

সাইবার বুলিয়িং থেকে নিজেকে এবং অন্যকে কীভাবে রক্ষা করবেন সে সম্পর্কে আরও টিপসের জন্য, ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে আমাদের রিসোর্সেগুলো যাচাই করুন।" 

টুইটার:

এখানেও ইউনিসেফ বলছে - "টুইটারে মানুষজন বিরক্তিকর বা নেতিবাচক হয়ে উঠলে, আমাদের কাছে এমন টুলস রয়েছে যা আপনাকে সহায়তা করতে পারে।  কীভাবে এই টুলসগুলি সেট আপ করতে হয় তার নির্দেশাবলী নিম্নলিখিত তালিকায় লিঙ্ক করা হলো। 

★ মিউট - আপনার অ্যাকাউন্টটি অনুসরণ বা অবরুদ্ধ না করে আপনার টাইমলাইন থেকে অ্যাকাউন্টের টুইটগুলো সরানো

★ ব্লক - আপনার সাথে যোগাযোগ করা, আপনার টুইটগুলো দেখা এবং আপনাকে অনুসরণ করা থেকে নির্দিষ্ট কিছু অ্যাকাউন্টকে ব্লক করা

★ রিপোর্ট - আপত্তিজনক আচরণ সম্পর্কে রিপোর্ট করা।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
17 এপ্রিল "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অমর
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos

36,084 টি প্রশ্ন

35,317 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,759 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
55 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 55 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 14759
গতকাল ভিজিট : 18736
সর্বমোট ভিজিট : 52062184
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...