73 বার দেখা হয়েছে
"তথ্য ও প্রযুক্তি" বিভাগে করেছেন

2 উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
পূনঃপ্রদর্শিত করেছেন

ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) কী?

ক্রিপ্টোকারেন্সি হল এক রকমের ডিজিটাল কারেন্সি। এই কারেন্সি কোন সরকার বা রাষ্ট্র উৎপাদন বা জোগান দেয় না। এসব বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের এর মাধ্যমে ইন্টারনেট এ যুক্ত থেকে মাইনিং করতে হয়। আর এই মাইনিং প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন জটিল সব এলগোরিদম, ব্লক এবং ক্রিপ্টোগ্রাফি সম্পন্ন করেই একেকটি কয়েন বানাতে হয়। ক্রিপ্টো মুদ্রা আবিষ্কারের প্রচেষ্টা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সংকেত রীতি বিদ্যা বা ক্রিপ্টোগ্রাফি থেকে যে এমন একটি মুদ্রা আবিষ্কার করা সম্ভব, সেটা গবেষকেরা জেনেছেন আশির দশকে। কিন্তু কয়েকটি সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হন তাঁরা। ২০০৮ সালে অজানা এক গবেষক সুচারুভাবে সেসব সমস্যার সমাধান দিয়ে একটি গবেষণাপত্র ইন্টারনেট ফোরামে পাঠান। বিস্ময়করভাবে তাঁর সমাধান কাজে লাগে। তাঁর সমাধানের নাম ব্লক চেইন। ব্লকচেইন এলগোরিদম এর বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় একটি কয়েন জেনারেট হতে প্রথম দিকে টাইম খুব কম ( মনে করুন ৫ মিনিট) লাগলেও সময়ের সাথে সাথে এর ডিফিকাল্টি বাড়তে থাকে। এতে করে এক সময় দেখা যায় একটি কয়েন জেনারেট হতে টাইম নেয় ১৫ দিনের বা ৩০ দিনেরও বেশি সময়। আর এই ডিফিকাল্টি এর সাথেই পাল্লা দিয়ে বাড়ে কয়েন রেট। উদাহরনঃ Bitcoin, OneCoin, Litecoin, Ripple, Dogecoin ইত্যাদি।

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) হল একটি ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল মুদ্রা যা ক্রিপটোগ্রাফি (গোপন কোড) ব্যবহার করে সুরক্ষিত থাকে এবং এটি কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ (যেমন, ব্যাংক বা সরকার) থেকে স্বাধীন থাকে। এই মুদ্রা অনলাইনে লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এর সব লেনদেন ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ব্লকচেইন একটি ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার সিস্টেম, যা লেনদেনের সমস্ত রেকর্ড এবং তথ্য সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষণ করে।

ক্রিপ্টোকারেন্সির কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য:

1. ডিজিটাল এবং ভার্চুয়াল: ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনও শারীরিক মুদ্রা নয়, এটি কেবল ডিজিটালভাবে বিদ্যমান।

2. ব্লকচেইন প্রযুক্তি: ক্রিপ্টোকারেন্সির সব লেনদেন ব্লকচেইন নামে পরিচিত একটি পাবলিক ডিস্ট্রিবিউটেড লেজারে রেকর্ড করা হয়, যা সুরক্ষিত এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়।

3. কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ থেকে মুক্ত: এটি কোন ব্যাংক বা সরকারের নিয়ন্ত্রণে নয়। এর লেনদেন কেন্দ্রিক না হয়ে পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

4. অ্যানোনিমিটি: অধিকাংশ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন গোপন রাখা যায়, যদিও কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক লেজারে লেনদেনের তথ্য দৃশ্যমান থাকে।

5. ক্রিপ্টোকারেন্সির জনপ্রিয় উদাহরণ: বিটকয়েন (Bitcoin), ইথেরিয়াম (Ethereum), লাইটকয়েন (Litecoin) ইত্যাদি।

ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা মুদ্রা কেনা, বিক্রি, বা বিনিময় করতে পারেন এবং এটি একটি নতুন ধরনের আর্থিক ব্যবস্থা সৃষ্টি করেছে যা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

এ সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন খুঁজে পাওয়া গেল না

36,270 টি প্রশ্ন

35,483 টি উত্তর

1,742 টি মন্তব্য

3,808 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
1 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 1 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 13969
গতকাল ভিজিট : 7358
সর্বমোট ভিজিট : 53225511
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...